Is Burqa a symbol of Patriarchy?
(A refutation to the free Thinkers)
[বাংলাতে বর্ণনা ইংরেজি লেখার পর দেওয়া হল]
.
.
Here the free thinkers made a serious mistake. If they are really logical, they should at least know the basic point here.
Let's discuss this matter a little bit.
If we accept Veda as the word of God for the sake of argument, even then you can not find the method of wearing "Sindoor" as the commadment from Almighty. Even if you see the other scriptures also, you can not find this culture of Sindoor as a law from the Creator. So, it is quite simple that wearing Sindoor by married Hindu women is a man-made culture. So, when men are making a law and forcing women to follow it, you can surely call it as a thing of patriarchy. In this case, Sindoor indeed can be called a symbol of patriarchy.
.
.
Now read the Quran. You can find that the method of Hijab is clearly mentioned there.
يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّبِىُّ قُل لِّأَزْوَٰجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَآءِ ٱلْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَٰبِيبِهِنَّۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰٓ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَۗ وَكَانَ ٱللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا
"O Prophet! Tell your wives and your daughters and the women of the believers to draw their cloaks (veils) all over their bodies. That will be better, that they should be known (as free respectable women) so as not to be annoyed. And Allah is Ever Oft-Forgiving, Most Merciful." (The Noble Quran 33:59)
Now free thinkers even may know quite well that we Muslims accept Quran as the direct word from Almighty. Free thinkers here may object that "so what! we think such Quran as a production by men and so, Burqa is a method made by men and is forced on women to wear!"
Here, they have made a silly mistake. And that is, they have misunderstood the psychology of a believer! What's that?
Before telling this, one thing should be noted that if you believe Quran as the word of God or not, that's your matter. But you should first know the perspective of a believer here. When a believer man or woman follows anything of the Shari'ah, he or she follows that with the belief that this is the commandment from Allaah. So, when a believer woman is wearing Burqa as her own Hijab, she is also wearing it with the mentality that it is a commandment from My Lord that I should keep my shame and chastity. It is not that a believer woman is wearing burqa with the thinking that men have made this law and so I will wear it! No! They won't even accept Hijab like this way. If they accept Hijab as a culture made by male, she will become a disbeliever because then she is declaring that the verse of the Quran regarding Hijab is not from Allaah.
So, it is clear that Hijab or Burqa is not the symbol of patriarchy; rather it is just the "Expression of Faith" from a believer's point of view.
That's why it is nothing but illogical to argue that Burqa or Hijab is a symbol patriarchy!
.
.
.
বোরখা কি পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার একটি প্রতীকি প্রকাশ?
(মুক্তমনাদের দাবির খণ্ডন)
.
.
মুক্তমনারা এখানে একটি বড় ভুল করে বসেছে। তারা যদি সত্যিই যুক্তিবাদী হয়, তবে তাদের অন্তত মূল বিষয়বস্তুটি এখানে জানা উচিৎ ছিল।
ব্যাপারটা নিয়ে সামান্য বলা যাক।
যদি 'বেদ'-কে তর্কের খাতিরে সৃষ্টিকর্তার বাণী হিসেবে মেনে নেন, তবুও সিঁদুর পরাকে আপনি সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ হিসেবে কোথাও পাবেন না। এমনকি আপনি যদি অন্য গ্রন্থগুলোও দেখেন, তবুও সিঁদুর পরার এই সংস্কৃতিকে আপনি স্রষ্টা প্রদত্ত বিধান হিসেবে খুঁজে পাবেন না। তাই এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার যে, হিন্দু নারীদের সিঁদুর পরা একটি মনুষ্য উদ্ভাবিত সংস্কৃতি। একারণে যখন পুরুষ কোনো নিয়ম তৈরি করে সেটা নারীর ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে তা অনুসরণের জন্য, তখন আপনি অবশ্যই এটাকে পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিষয় বলতে পারেন। এক্ষেত্রে তাই সিঁদুর প্রকৃতই পিতৃতন্ত্রের একটি প্রতীকি নমুনা বলা যেতে পারে।
.
.
এবার আপনি কোরআন-টা পড়ুন। দেখতে পাবেন যে, হিজাবের পদ্ধতির কথা সেখানে পরিষ্কার বলা আছে।
يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّبِىُّ قُل لِّأَزْوَٰجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَآءِ ٱلْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَٰبِيبِهِنَّۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰٓ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَۗ وَكَانَ ٱللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا
"হে নবী, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে, কন্যাদেরকে ও মুমিনদের নারীদেরকে বল, ‘তারা যেন তাদের জিলবাবের (i.e জিলবাব হচ্ছে এমন পোশাক যা পুরো শরীরকে আচ্ছাদিত করে) কিছু অংশ নিজেদের উপর ঝুলিয়ে দেয়, তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।" (আল-আহযাব ৩৩:৫৯; অনুবাদ - বয়ান ফাউন্ডেশন)
মুক্তমনারাও এমনকি ভাল করে জানে যে, আমরা মুসলিমরা কোরআনকে সরাসরি স্রষ্টা প্রদত্ত বাণী হিসেবে স্বীকার করি। মুক্তমনারা এখানে হয়ত আপত্তি তুলবে যে "তাতে কী! আমরা তো এরকম কোরআনকে পুরুষের তৈরি বলে মনে করি এবং তাই বোরখা হল পুরুষের তৈরি একটি ব্যবস্থা এবং এটিকে নারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়!"
এখানেই তাদের একখানা হাস্যকর ত্রুটি পরিলক্ষিত হয়। আর তা হল, তারা একজন মুমিন বা বিশ্বাসী এর মনস্তত্ত্ব বুঝতে ভুল করেছে! তা সেটা কী?
এটা বলার আগে জানিয়ে রাখা ভাল যে, যদি আপনি কোরআনকে স্রষ্টার বাণী হিসেবে মানেন বা না মানেন, সেটা আপনার ব্যাপার। কিন্তু আপনার প্রথমে একজন বিশ্বাসীর দৃষ্টিভঙ্গি কী - তা জানা উচিৎ। যখন একজন বিশ্বাসী পুরুষ বা নারী শরীয়তের কোনো কিছু অনুসরণ করে, সে সেটাকে এই বিশ্বাসে অনুসরণ করে যে, এটা হল আল্লাহর নির্দেশ। তাই যখন কোনো বিশ্বাসী নারী তার নিজের হিজাব হিসেবে বোরখা পরিধান করছে, সেও তখন এই মানসিকতায় সেটা পরছে যে, এটা আমার প্রভুর নির্দেশ যে, আমাকে আমার লজ্জা ও সম্ভ্রম বজায় রাখতে হবে। এমন নয় যে, একজন বিশ্বাসী নারী বোরখা পরছে এই চিন্তাধারায় যে, পুরুষ মানুষেরা এই নিয়ম বানিয়েছে এবং তাই আমার এটা পরতে হবে! না! এমনকি তারা এভাবে হিজাবকে গ্রহণ করবেও না। যদি তারা হিজাবকে পুরুষের তৈরি একটি সংস্কৃতি হিসেবে গ্রহণ করে, তবে সে একজন অবিশ্বাসীতে পরিণত হবে; কেননা তখন সে ঘোষণা দিচ্ছে যে, কোরআনের হিজাব সংক্রান্ত আয়াত আল্লাহর পক্ষ থেকে আসেনি!
তাই এটা পরিষ্কার যে, হিজাব বা বোরখা পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতীকি নমুনা নয়; বরং এটা কেবলই একজন বিশ্বাসীর দৃষ্টিভঙ্গিতে তার বিশ্বাসের প্রকাশ।
অর্থাৎ হিজাব বা বোরখাকে পিতৃতন্ত্রের প্রতীক বলে যুক্তি দেখানো অবান্তর ছাড়া আর কিছুই নয়!
.
=============================
- Ahmad Al-Ubaydullaah
Comments
Post a Comment