Skip to main content

👉 āĻ‡āĻ¸āĻ˛াāĻŽ āĻ…āĻ¨ুāĻ¯াā§Ÿী āĻāĻ‡ āĻœāĻ—ā§Ž āĻ•ি āĻŽিāĻĨ্āĻ¯া?


লেখাটি কাউকে আঘাত করার জন্য নয়। কিন্তু সম্প্রতি কিছু বিষয় দেখে এই বিষয়ে না লিখে থাকতে পারলাম না। প্রথমেই বলি, ইসলামের আকিদাকে বিজ্ঞান, দর্শন, যুক্তি এগুলো দিয়ে বুঝতে গেলে গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। ইসলামিক আকিদাকে ইসলামিক স্টাইলেই গ্রহণ করতে হবে। বিজ্ঞান বা দর্শন বা যুক্তি ইসলামের ভিত্তি নয়। ইসলামের আকিদার ভিত্তি হল কোরআন ও সুন্নাহ এবং একে সেইভাবেই বুঝতে হবে যেভাবে সাহাবা, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈনরা বুঝেছেন। এক্ষেত্রে আমাদের যুক্তি, তর্ক, বিজ্ঞান সকল কিছুই সীমিত ক্ষমতায় আবদ্ধ। তাই এই ক্ষমতার মধ্যে যুক্তিতে না এলে আকিদা পরিবর্তন করা বা অস্বীকার করা - এগুলো সত্য প্রত্যাখান এর পর্যায়ে চলে যাবে! তাই আহলে সুন্নাত আল জামাআত এর আকিদাকে আহলে সুন্নাত জামাআত এর আকিদাতেই বুঝতে হবে; কোনো বিজ্ঞান, দর্শন, যুক্তি, তর্ক দিয়ে বুঝতে আসলে চলবে না!! পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন,
.
﴿ هُوَ الَّذِىۡۤ اَنۡزَلَ عَلَيۡكَ الۡكِتٰبَ مِنۡهُ اٰيٰتٌ مُّحۡكَمٰتٌ هُنَّ اُمُّ الۡكِتٰبِ وَاُخَرُ مُتَشٰبِهٰتٌ‌ۚ فَاَمَّا الَّذِيۡنَ فِىۡ قُلُوۡبِهِمۡ زَيۡغٌ فَيَتَّبِعُوۡنَ مَا تَشَابَهَ مِنۡهُ ابۡتِغَآءَ الۡفِتۡنَةِ وَابۡتِغَآءَ تَاۡوِيۡلِهٖ‌‌ۚ وَمَا يَعۡلَمُ تَاۡوِيۡلَهٗۤ اِلَّا اللّٰهُ‌ۘ وَالرّٰسِخُوۡنَ فِىۡ الۡعِلۡمِ يَقُوۡلُوۡنَ اٰمَنَّا بِهٖۙ كُلٌّ مِّنۡ عِنۡدِ رَبِّنَا‌ۚ وَمَا يَذَّكَّرُ اِلَّاۤ اُولُوۡا الۡاَلۡبَابِ‏﴾
.
"তিনিই তোমাদের প্রতি এ কিতাব নাযিল করেছেন। এ কিতাবে দুই ধরনের আয়াত আছেঃ এক হচ্ছে, মুহকামাত, যেগুলো কিতাবের আসল বুনিয়াদ এবং দ্বিতীয় হচ্ছে, মুতাশাবিহাত। যাদের মনে বক্রতা আছে তারা ফিতনা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সবসময় মুতাশাবিহাতের পিছনে লেগে থাকে এবং তার অর্থ করার চেষ্টা করে থাকে। অথচ সেগুলোর আসল অর্থ আল্লাহ‌ ছাড়া আর কেউ জানে না। বিপরীত পক্ষে পরিপক্ক জ্ঞানের অধিকারীরা বলেঃ “আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি, এসব আমাদের রবের পক্ষ থেকেই এসেছে”। আর প্রকৃতপক্ষে জ্ঞানবান লোকেরাই কোন বিষয় থেকে সঠিক শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে।" (আল-কোরআন, ৩:৭)
.
.
এক্ষেত্রে একটি বিষয় নিয়ে আজ বেশ সমস্যা দেখছি যেখানে অনেকে এটা দাবি করছেন যে, এই জগতটা আসলে সত্য নয়, এটা একটা illusion বা বিভ্রম। এই আকিদা আসলে এসেছে দর্শন থেকে। বিশেষ করে এটি ব্যাপকভাবে বিস্তৃতি লাভ করেছে গ্রীক এবং ভারতীয় দর্শন থেকে। ভারতীয় দর্শনে আদি শংকরাচার্যের অদ্বৈত-বেদান্তের মায়াবাদী দর্শনে এই বিভ্রমকে "মায়া" হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যেখানে জগতকে বলা হয়েছে মিথ্যা এবং চূড়ান্ত সত্যকে "ব্রহ্ম" হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। বৈষ্ণব তত্ত্বে এই ব্রহ্মকে কৃষ্ণেরই একটি স্বরূপ হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়ে থাকে। এই প্রসঙ্গে ভগবতগীতা বলছে,
.
"হে কৌন্তেয়, আমার অধ্যক্ষতা দ্বারা ত্রিগুনাত্তিকা মায়া এই চরাচর বিশ্ব সৃষ্টি হয়। প্রকৃতির নিয়মে এই জগত পুণঃ পুণঃ সৃষ্টি হয় এবং ধ্বংস হয়।"
(ভগবতগীতা, ৯:১০)
.
গ্রীক দর্শনে "মাইমেসিস" প্রকাশভঙ্গিতে একে তুলনা করা যেতে পারে। এই প্রসঙ্গে প্লেটো তার রিপাবলিক গ্রন্থে সক্রেটিসের প্রসঙ্গ এনে সপ্তম খণ্ডে একটি রূপক বিষয় বর্ণনা করেছেন, যেখানে তিনি একটি গুহাতে হাত-পা-মাথা ইত্যাদি সব অঙ্গ শৃঙ্খলিত অবস্থায় থাকা এবং আগুনের আলোতে দেওয়ালে পড়া কেবল শরীরের ছায়ার সাথে আমাদের জীবনকে তুলনা করেছেন। গুহার মধ্যে এই আগুনকে সূর্য, তার আলো এবং ছায়াকে এই পৃথিবীতে আমরা যা ইন্দ্রিয় দিয়ে উপলব্ধি করি, তার সাথে তুলনা করা হয়েছে এবং এভাবে বোঝানো হয়েছে যে, এই জীবনটা একটা বিভ্রম বা illusion এবং আরেকটি চূড়ান্ত সত্য আছে এই বিভ্রমের বাইরেও। আমি প্লেটোর রিপাবলিক এর সপ্তম খণ্ড থেকে কেবল একটা লাইন উদ্ধৃত করছি। বাকিটা চাইলে আপনারা নীচের তথ্যসূত্রে দেওয়া ওয়েবসাইট থেকে পড়ে নিতে পারেন - "..what he saw before was an illusion, but that now, when he is approaching nearer to being and his eye is turned towards more real existence, he has a clearer vision...."[১]
.
এই দর্শনের পিছনে লাগতে গিয়ে মুসলিম গোষ্ঠীর মধ্যে একদল চরমপন্থী সুফি গোমরাহ হয়ে গেছে। তারাও একই আকিদা পোষণ করে যে, এই দুনিয়া হল আল্লাহর ছায়ার মত আর আল্লাহ ছাড়া বাকি সব হল মিথ্যা (নাউযুবিল্লাহ)। এই প্রসঙ্গে আব্দুল্লাহ শাহেদ আল-মাদানী তাঁর গ্রন্থ "কুরআন ও হাদীছের মানদন্ডে সুফীবাদ"-এ উল্লেখ করেছেন,
.
"....ভারতীয় উপমহাদেশের বিরাট সংখ্যক মুসলিম ওয়াহ্দাতুল উজুদে বিশ্বাসী। তাবলীগী নিসাব ফাযায়েলে আমাল বইয়ে গাঙ্গুহী তার মোরশেদ হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজেরে মক্কীর খেদমতে লিখিত এক চিঠিতে বলেনঃ -------অধিক লেখা বে-আদবী মনে করিতেছি। হে আল্লাহ! ক্ষমা কর, হজরতের আদেশেই এই সব লিখিলাম, মিথ্যাবাদী, কিছুই নই, শুধু তোমরাই ছায়া, আমি কিছুই নই, আমি যাহা কিছু সব তুমিই তুমি। (দেখুনঃ ফাযায়ে আমাল, দ্বিতীয় খন্ড, ১৮৫ পৃষ্ঠা) এই কথাটি যে একটি কুফরী কথা তাতে কোন সন্দেহ নেই। আসুন আমরা এই বাক্যটির ব্যাপারে আরব বিশ্বের আলেমদের মূল্যায়ন জানতে চেষ্টা করি। তাদের কাছে উপরের বাক্যটি এভাবে অনুবাদ করে পেশ করা হয়েছিল।
.
إن إطالة الكلام سوء الأدب اللهم اغفر فإنما كتبت كل هذه بأمر الشيخ أنا كذاب أنا لا شيء إنما أنا ظلك أنا لا شيئ وما أنا هو أنت
.
অনুবাদটি শুনে তারা বলেছেনঃ شرك محض অর্থাৎ এটি শির্ক ছাড়া অন্য কিছু নয়।"[২]
.
.
আজকাল দেখছি কেউ কেউ এই আকিদাকেই পরোক্ষভাবে সাপোর্ট করছেন বিজ্ঞানের সাহায্য নিয়ে। তাদের ব্যাখ্যাটা অনেকটা এরকমঃ আমরা আমাদের চারপাশের যে জগতটা দেখি, এটা দেখতে যেরকম, পারমাণবিক দুনিয়ায় গেলে জগতটা সেরকম আর থাকবে না। প্রতিটি বস্তুই পরমাণু বা atom দিয়ে গঠিত আর পরমাণু ভাঙলে আমরা পাবো ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন এবং সেগুলোর ভিতরে যেতে থাকলেও এক পর্যায়ে আমরা পাব "কোয়ার্ক" আর স্ট্রিং থিওরি অনুযায়ী কোয়ার্কের অভ্যন্তরে পাব বদ্ধ বা খোলা স্ট্রিং এর মত শক্তি বা এনার্জি যেগুলো স্পন্দিত হতে থাকে। এক্ষেত্রে আমরা শেষ পর্যায়ে শুধু এনার্জি পাচ্ছি। আর তাই এই জগতটাকে আমরা যেভাবে দেখছি, পারমাণবিক পর্যায় বা atomic level, sub-atomic level এ যেতে থাকলে আরও সূক্ষ্মভাবে জগতকে দেখতে দেখতে আমরা আমাদের মত এই বস্তুজগত আর দেখতে পাব না। তখন আমরা বুঝতে পারব যে, এই বস্তুজগতটা আসলে বিভ্রম আর সত্যটা অন্য কিছু।
.
এখানে যদি তাদের থিওরি ধরেও নি (যদিও স্ট্রিং থিওরি প্রমাণিত নয়), তবুও ক্ষুদ্র পর্যায়ে জগতকে ভিন্ন দেখাবে বলে এটা আমরা মানতে বাধ্য নই যে, আমাদের আর আমাদের চারপাশের জগত আসলে নেই, এটা বিভ্রম! বরং আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে ক্ষুদ্র পর্যায়ে জগতের যে অবস্থা দেখছি, এই অবস্থার এক এক অংশকে আল্লাহ তাআলা নির্দিষ্টভাবে পরিমিত আকারে সমন্বয়, রূপান্তর, নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদির মাধ্যমে এই জগতকে বাস্তবে আনয়ন করেছেন, যেখানে এই বাস্তব জগত ক্ষুদ্র জগতের থেকে দেখতে ভিন্ন হলেও সেটি বাস্তব সত্য। একারণে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেছেন,
.
"...তিনি সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেছেন এবং প্রত্যেককে পরিমিত করেছেন যথাযথ অনুপাতে।" (আল-কোরআন, ২৫:২)
.
"..তিনি অদৃশ্য সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত; আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে তাঁর অগোচর নয় অণু পরিমাণ কিছু কিংবা তদপেক্ষা ক্ষুদ্র অথবা বৃহৎ কিছু; বরং ওর প্রত্যেকটি লিপিবদ্ধ আছে সুস্পষ্ট কিতাবে।" (আল-কোরআন, ৩৪:৩)
.
"...কণা পরিমাণও কোন বস্তু তোমার রবের (জ্ঞানের) অগোচর নয় - না যমীনে, না আসমানে। আর তা হতে ক্ষুদ্রতর, কিংবা বৃহত্তর, সমস্তই সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ রয়েছে।" (আল-কোরআন, ১০:৬১)
.
এক্ষেত্রে দর্শনের বক্তব্য অনুযায়ী ধরলে আমরা কেবল আমাদের বিচার বুদ্ধি দিয়ে কখনই প্রমাণ করতে পারব না যে, আমরা আসলে যে জগতটা দেখছি, এটা আসলে কোনো স্বপ্ন নয়, বরং এটা সত্য। আর একারণেই মহান আল্লাহ তাআলা প্রমাণ হিসেবে নাযিল করেছেন এই মহাগ্রন্থ আল-কোরআন যেখানে তিনি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সত্য এর নিদর্শন বর্ণনা করেছেন যেটা উম্মী (নিরক্ষর) নবী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পক্ষে রচনা করা সম্ভব নয়; যেগুলো বর্তমান বিজ্ঞান সম্প্রতি আবিষ্কার করেছে মাত্র। এগুলো পরীক্ষামূলক প্রমাণ বা Empirical Evidence যেগুলো থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, এই জগতটা কোনো বিভ্রম নয়, বরং এটা বাস্তব সত্য যার সম্পর্কে রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে অভিহিত করছেন এবং এর পাশাপাশি আখিরাতের অপর সত্য জগত সম্পর্কে আমাদের ইঙ্গিত দিচ্ছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন,
.
يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّاسُ قَدْ جَآءَكُم بُرْهَٰنٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَأَنزَلْنَآ إِلَيْكُمْ نُورًا مُّبِينًا
.
"হে মানবমন্ডলী! তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তোমাদের কাছে উজ্জ্বল প্রমাণ এসে পৌঁছেছে, আর আমি তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট জ্যোতি অবতীর্ণ করেছি।" (আল-কোরআন, ৪:১৭৪)
.
.
وَلَقَدْ عَلِمْتُمُ ٱلنَّشْأَةَ ٱلْأُولَىٰ فَلَوْلَا تَذَكَّرُونَ
.
"তোমরা অবগত হয়েছ প্রথম সৃষ্টি সম্পর্কে, তবে তোমরা অনুধাবন করো না কেন?" (আল-কোরআন, ৫৬:৬২)
.
.
এখানে তাই আমি মুসলিম ভাইয়ের বলব, দয়া করে মুশরিকি ও বিদআতী আকিদা ত্যাগ করে আহলে সুন্নাত আল জামাআত এর সেই আকিদায় ফিরে আসুন, যে আকিদায় সাহাবা, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈনরা ঈমান এনেছেন এবং তার ওপর আমল করেছেন। তা না হলে কেয়ামতের দিন হয়ত আপনাদের এরূপ অবস্থার সম্মুখীন হতে হবেঃ
.
وَلَوْ تَرَىٰٓ إِذْ وُقِفُوا۟ عَلَىٰ رَبِّهِمْۚ قَالَ أَلَيْسَ هَٰذَا بِٱلْحَقِّۚ قَالُوا۟ بَلَىٰ وَرَبِّنَاۚ قَالَ فَذُوقُوا۟ ٱلْعَذَابَ بِمَا كُنتُمْ تَكْفُرُونَ
.
"হায়! তুমি যদি সেই দৃশ্যটি দেখতে, যখন তাদেরকে তাদের রবের সম্মুখে দন্ডায়মান করা হবে, তখন আল্লাহ তা‘আলা জিজ্ঞেস করবেনঃ এটা কি সত্য নয়? তখন তারা উত্তরে বলবেঃ হ্যাঁ, আমরা আমাদের রবের (আল্লাহর) শপথ করে বলছি! এটা বাস্তব ও সত্য বিষয়। তখন আল্লাহ বলবেনঃ অতএব, স্বীয় কুফরের কারণে শাস্তি আস্বাদন করো।" (আল-কোরআন, ৬:৩০)
.
.
আল্লাহই ভাল জানেন।
.
[কোনোরূপ ভুলত্রুটির জন্য আল্লাহ তাআলা মার্জনা করুন এবং আমাদের সকলকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন।]
.
.
_____________________
তথ্যসূত্র:
[১] "THE REPUBLIC" by Plato 360 B.C./Book VII: SOCRATES - GLAUCON/translated by Benjamin Jowett New York, C. Scribner's sons [1871]
Source - http://www.sacred-texts.com/cla/plato/rep/rep0700.htm
[২] গ্রন্থঃ কুরআন ও হাদীছের মানদন্ডে সুফীবাদ/অধ্যায়ঃ সূফীবাদ/লেখক: আব্দুল্লাহ শাহেদ আল-মাদানী/প্রচলিত সুফীবাদের কতিপয় বিভ্রান্তি/উৎস - http://www.hadithbd.com/shareqa.php?qa=1629
========================
#আহমাদ_আলি

Comments

Popular posts from this blog

āĻŽাāĻ¨āĻšাāĻœ āĻ“ āĻŽাāĻ¯াāĻšাāĻŦ āĻ¨িā§Ÿে āĻ¯āĻ¤ āĻĻ্āĻŦāĻ¨্āĻĻ্āĻŦেāĻ° āĻœāĻŦাāĻŦ....

[Special thanks to brother Mainuddin Ahmad for providing some important reference] . āĻŽাāĻ¨āĻšাāĻœ āĻ…āĻ°্āĻĨ āĻĒāĻĨ (path) āĻ…āĻĨāĻŦা āĻĒāĻĻ্āĻ§āĻ¤িāĻ—āĻ¤ āĻŦা āĻ¨িā§ŸāĻŽāĻ—āĻ¤ āĻŦা āĻĒ্āĻ°āĻŖাāĻ˛িāĻ—āĻ¤ āĻŦিāĻĻ্āĻ¯া (Methodology)। āĻŽাāĻ¨āĻšাāĻœ āĻŦāĻ˛āĻ˛ে āĻ¤াāĻ‡ āĻ¤াāĻ•ে āĻĻুāĻ‡ āĻ­াāĻŦে āĻ­াāĻŦা āĻšā§Ÿ - ā§§) āĻ¸āĻšিāĻš āĻŽাāĻ¨āĻšাāĻœ, ā§¨) āĻ­্āĻ°াāĻ¨্āĻ¤ āĻŦা āĻŦাāĻ¤িāĻ˛ āĻŽাāĻ¨āĻšাāĻœ। . āĻ¸āĻšিāĻš āĻŽাāĻ¨āĻšা...

āĻ•ৃāĻˇ্āĻŖ āĻ•ি āĻ†āĻ˛্āĻ˛াāĻšāĻ° āĻ¨āĻŦী āĻ›িāĻ˛?

āĻāĻ‡ āĻĒ্āĻ°āĻļ্āĻ¨āĻŸা āĻ†āĻŽাāĻ•েāĻ“ āĻ•āĻ°া āĻšā§ŸেāĻ›ে āĻ¸āĻŽ্āĻ­āĻŦāĻ¤ āĻ•ā§ŸেāĻ•āĻŦাāĻ°। āĻ•িāĻ¨্āĻ¤ু āĻĒ্āĻ°āĻļ্āĻ¨েāĻ° āĻ‰āĻ¤্āĻ¤āĻ°āĻŸা āĻŦā§œāĻ‡ āĻœāĻŸিāĻ˛। āĻ•াāĻ°āĻŖ āĻāĻ° āĻ•োāĻ¨ো āĻ¯āĻĨাāĻ¯āĻĨ āĻ‰āĻ¤্āĻ¤āĻ° āĻ†āĻŽাāĻĻেāĻ° āĻœাāĻ¨া āĻ¨েāĻ‡। āĻ¯āĻĻি āĻ•ৃāĻˇ্āĻŖেāĻ° āĻ—োāĻĒীāĻĻেāĻ° āĻ¸াāĻĨে āĻ˛ীāĻ˛াāĻ° āĻ•াāĻœāĻ•ে āĻ¸āĻ¤্āĻ¯ āĻŦāĻ˛ে...

āĻ­āĻ—āĻŦāĻ¤āĻ—ীāĻ¤াāĻ° āĻŦāĻ°্āĻŖāĻ­েāĻĻ āĻ¨িā§Ÿে āĻ­āĻ•্āĻ¤āĻĻেāĻ° āĻ­āĻŖ্āĻĄাāĻŽিāĻ° āĻœāĻŦাāĻŦ

============================ āĻšাāĻ¤ুāĻ°্āĻŦāĻ°্āĻŖ্āĻ¯ং āĻŽā§Ÿা āĻ¸ৃāĻˇ্āĻŸং āĻ—ুāĻŖāĻ•āĻ°্āĻŽāĻŦিāĻ­াāĻ—āĻļঃ৷ āĻ¤āĻ¸্āĻ¯ āĻ•āĻ°্āĻ¤াāĻ°āĻŽāĻĒি āĻŽাং āĻŦিāĻĻ্āĻ§্āĻ¯āĻ•āĻ°্āĻ¤াāĻ°āĻŽāĻŦ্āĻ¯ā§ŸāĻŽ্৷৷ā§§ā§Š āĻ…āĻ°্āĻĨ:  "āĻĒ্āĻ°āĻ•ৃāĻ¤িāĻ° āĻ¤িāĻ¨āĻŸি āĻ—ুāĻŖ āĻāĻŦং āĻ•āĻ°্āĻŽ āĻ…āĻ¨ুāĻ¸াāĻ°ে āĻ†āĻŽি āĻŽāĻ¨ুāĻˇ্āĻ¯ āĻ¸āĻŽাāĻœে āĻšাāĻ°āĻŸি āĻŦāĻ°্āĻŖ...